আবিষ্কারের গল্প
অন্ধকারে দেহঘড়ি
শরীরের ভেতরেই এক অটোমেটিক দেহঘড়ি বাস করে। সেই দেহঘড়িই আমাদের সচেতন করে দেয় কখন কী করতে হবে।

স্টেথোস্কোপ : যেভাবে এলো চিকিৎসাশাস্ত্রের এই গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্র
তেমনি পেটে গ্যাস হলে, কিংবা তরলে ভর্তি থাকলে শব্দের মাত্রা যাবে বদলে। তখন ফুসফুস ও হৃৎপিণ্ডের শব্দ কিছুটা বদলে যাবে। এই ব্যাপারগুলো খুব ভালোভাবে আয়ত্ত করেছিলেন লিওপোল্ড।

স্বপ্নে পাওয়া সমাধান
হাউই ভয়ে কাঁপতে কাঁপতেই সেলাই মেশিন বানাতে বসলেন। অনেক সময় দেখা যায়, বাস্তবে না পারলেও, স্বপ্নে ঠিকই কাজটা করা যায়। কিন্তু হাউই পারলেন না।

ওয়েরস্টেডের কম্পাস
ওয়েরস্টেড সে সময় কোনো চুম্বক বা চৌম্বক পদার্থ নিয়ে কাজ করেননি। তবু কাঁটা নড়ল কেন? এই বিষয়টাই ওয়েরস্টেডকে ভাবিয়ে তুলেছিল।

যেভাবে ব্যাটারি এলো
এক সময় নিশ্চিত হলেন, ব্যাঙের শরীরে আসলে প্রাণ ফিরে আসেনি। ততোদিনে যা রটার রটে গেছে। ব্যাপারটা নিয়ে একটা আর্টিকেল লিখে ছাপিয়েছিলেন গ্যালভনি।

কোকের আবির্ভাব হয়েছিল যেভাবে
একটা সহজ ফুর্মুলায় কোক আবিষ্কার হয়েছিল বটে, কিন্তু সেই ফর্মুলা ১৩৮ বছর পেরিয়ে এসেও গোটা কয়েকজন মানুষ ছাড়া কেউ জানতে পারেননি।
